Principal Says

শেখ বজলুর রহমান
প্রতিষ্ঠাতা

অধ্যক্ষের বাণী একটি মহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে আলোকিত মানুষ গড়ার মহান ব্রত নিয়ে ঢাকা মহানগরের মোহাম্মদপুরে ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় শেখ বজলুর রহমান কলেজ। ২০০৪ সালে কলেজটি এমপিও ভুক্ত হয়। সুষ্ঠ, সুশৃঙ্খল, আদর্শ, প্রগতিশীল ও সৃজনশীল শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে আকর্ষণীয় ফলাফলসহ জাতিকে মেধাবী, প্রতিভাবান ছাত্র-ছাত্রী উপহার দেয়ার মাধ্যমে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে হাজারো কলেজের মাঝে গৌরবময় আসনে আসীন হয়েছে। সুশৃঙ্খল ও আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ধারাবাহিক সাফল্যের মধ্য দিয়ে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি দুই যুগ অতিক্রম করেছে। এর পেছনে রয়েছে যোগ্য কলেজ পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দের ঐকান্তিক ও আন্তরিক কর্মপ্রচেষ্টা। এ প্রতিষ্ঠানটি শুধু নিয়মনীতি বা আদর্শ প্রদানের ক্ষেত্রেই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নয়, শিল্প-সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে সফলতা, আর্তমানবতার সেবা, দেশ ও জাতির সক্রিয় উন্নয়নে অংশগ্রহণের জন্য উদ্বুদ্ধ করে। পাঠদানের সাথে সাথে অমূল্য সম্পদ চরিত্র গঠনের ক্ষেত্রেও এই প্রতিষ্ঠান নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। ফলে প্রতিষ্ঠানটি আজ অভিভাবকমহল থেকে শুরু করে এলাকার মানুষের মাঝে আদর্শ ও ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাদৃত হয়েছে। সুষ্ঠ-সুচারুরূপে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের নিকট এক আস্থা, বিশ্বাস ও নির্ভরতার প্রতীক। একবিংশ শতাব্দীর সূচনা লগ্নে জ্ঞান-বিজ্ঞানের ¯্রােতধারায় উন্নত জাতি হিসেবে বিশ্ব আসনে সমাসীন হবার প্রধান অবলম্বন হলো সুশিক্ষিত ও দক্ষ মানব সম্পদ। এ মূল্যবান মানব সম্পদ উন্নয়নে সন্দেহাতীতভাবে ভূমিকা রাখে মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নিবেদিত শিক্ষকমÐলী। দেশের মানব সম্পদ গড়ার লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে শেখ বজলুর রহমান কলেজ। পরম করুণাময়ের নিকট প্রার্থনা করি এ প্রতিষ্ঠানটি যে সুনাম অর্জন করছে তা যেন সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টায় অব্যাহত থাকে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি সকলের সহযোগিতা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আমরা অত্র প্রতিষ্ঠানের সুনাম উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে পারবো। সভাপতির বাণী মানুষের মৌলিক অধিকারের মধ্যে সুশিক্ষা অন্যতম। সুশিক্ষা হচ্ছে মানবজাতির অগ্রগতি ও প্রগতির মূল চালিকা শক্তি। উন্নয়নের জন্য সুশিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। সুশিক্ষাই সকল প্রকার দায়িত্বশীল উন্নয়নের ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা রাখে। সুশিক্ষাই জাতির মেরুদÐ। জাতীয় উন্নয়নে সুশিক্ষা অপরিহার্য। বর্তমান যুগে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তিই হচ্ছে শিক্ষার অপরিহার্য অঙ্গ। প্রতিযোগিতার এই বিশ্বে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য বেছে নিতে হবে যুগোপযোগী মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা ব্যবস্থা। জ্ঞানের আলোয় আলোকিত হয়ে সুখী ও সমৃদ্ধশালী দেশ গড়ার প্রত্যয়ে মানুষের মাঝে সুশিক্ষা বিস্তারের সেই লক্ষ্যেই শেখ বজলুর রহমান কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আধুনিক, তথ্য প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানসম্মত শিক্ষাদানের মাধ্যমে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বর্তমান প্রজন্মকে আধুনিক সভ্যতায় গড়ে তোলার মহান ব্রত নিয়ে শিক্ষা বিস্তারের এ অগ্রযাত্রা অব্যাহত রয়েছে। সুযোগ্য অধ্যক্ষ মহোদয়ের সৃজনশীল নেতৃত্বে, কলেজ পরিচালনা পর্ষদের সময়োপযোগী কর্ম-পরিকল্পনায়, উচ্চতর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত, দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমÐলীর অক্লান্ত প্রচেষ্টায় ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থী, অভিভাবক, এলাকার জনসাধারণ ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক প্রশংসিত হয়েছে। অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উজ্জীবিত হয়ে শিক্ষিত দক্ষ মানব সম্পদ সৃষ্টির মাধ্যমে জাতীয় শিক্ষা উন্নয়নে এ কলেজটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে যাচ্ছে। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী এবং জাতীয় শিক্ষানীতির সফল বাস্তবায়নে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করছে শেখ বজলুর রহমান কলেজ। এ প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে একজন আদর্শ নাগরিক এবং দেশ ও জাতির সম্পদ হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার। অধ্যক্ষের বাণী একটি মহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে আলোকিত মানুষ গড়ার মহান ব্রত নিয়ে ঢাকা মহানগরের মোহাম্মদপুরে ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় শেখ বজলুর রহমান কলেজ। ২০০৪ সালে কলেজটি এমপিও ভুক্ত হয়। সুষ্ঠু, সুশৃঙ্খল, আদর্শ, প্রগতিশীল ও সৃজনশীল শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে আকর্ষণীয় ফলাফলসহ জাতিকে মেধাবী, প্রতিভাবান ছাত্র-ছাত্রী উপহার দেয়ার মাধ্যমে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে হাজারো কলেজের মাঝে গৌরবময় আসনে আসীন হয়েছে। সুশৃঙ্খল ও আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে ধারাবাহিক সাফল্যের মধ্য দিয়ে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি দুই যুগ অতিক্রম করেছে। এর পেছনে রয়েছে যোগ্য কলেজ পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দের ঐকান্তিক ও আন্তরিক কর্মপ্রচেষ্টা। এ প্রতিষ্ঠানটি শুধু নিয়মনীতি বা আদর্শ প্রদানের ক্ষেত্রেই বৈশিষ্ট্যপূর্ণ নয়, শিল্প-সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে সফলতা, আর্তমানবতার সেবা, দেশ ও জাতির সক্রিয় উন্নয়নে অংশগ্রহণের জন্য উদ্বুদ্ধ করে। পাঠদানের সাথে সাথে অমূল্য সম্পদ চরিত্র গঠনের ক্ষেত্রেও এই প্রতিষ্ঠান নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করে আসছে। ফলে প্রতিষ্ঠানটি আজ অভিভাবকমহল থেকে শুরু করে এলাকার মানুষের মাঝে আদর্শ ও ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে সমাদৃত হয়েছে। সুষ্ঠু-সুচারুরূপে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটি অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের নিকট এক আস্থা, বিশ্বাস ও নির্ভরতার প্রতীক। একবিংশ শতাব্দীর সূচনা লগ্নে জ্ঞান-বিজ্ঞানের ¯্রােতধারায় উন্নত জাতি হিসেবে বিশ্ব আসনে সমাসীন হবার প্রধান অবলম্বন হলো সুশিক্ষিত ও দক্ষ মানব সম্পদ। এ মূল্যবান মানব সম্পদ উন্নয়নে সন্দেহাতীতভাবে ভূমিকা রাখে মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নিবেদিত শিক্ষকমÐলী। দেশের মানব সম্পদ গড়ার লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছে শেখ বজলুর রহমান কলেজ। পরম করুণাময়ের নিকট প্রার্থনা করি এ প্রতিষ্ঠানটি যে সুনাম অর্জন করছে তা যেন সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টায় অব্যাহত থাকে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি সকলের সহযোগিতা ও ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আমরা অত্র প্রতিষ্ঠানের সুনাম উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করতে পারবো।